রবিউছ ছানী ১৪৪৫ হিঃ

রোযনামচার পাতা

রোযনামচা

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

একটা রোযনামচা, আমার ব্যথা!

০ প্রিয় ... বিন...! তুমি দীর্ঘ রোযনামচা লিখেছো। তোমার লেখা বর্তমান বাজারে ধারণা করি, যথেষ্ট কদর পাবে। আমার কাছেও যে ভালো লাগেনি, তা নয়। তোমার লেখায় যথেষ্ট আনোখা আনোখা শব্দ প্রয়োগ আছে এবং এমন কিছু উপমা আছে, লোকেরা যাকে বলে ‘প্রথাবিরোধী’। পরিষ্কার বুঝতে পারছি, এমন সব বই তুমি প্রচুর পড়ো যা আমার পছন্দ নয়, যা শুধু সাহিত্যের বিচারেই ক্ষতিকর মনে করি না, চিন্তা ও চরিত্রের জন্যও ক্ষতিকর মনে করি।আমার ধারণা ভুল হলেই খুশী হবো, কিন্তু...!একটা প্রশ্নের সমাধান খুঁজে পাচ্ছি না, এটা তো তোমার রোযনামচার লেখা, তাহলে তাতে ‘প্রিয় পাঠক! বলে কয়েকবার সম্বোধন এলো কীভাবে!জীবনের দান মৃত্যু, মৃত্যুর দান জীবন, সত্যি অতুলনীয়! ‘শিরোনাম সাহিত্যে’ এটা বিশেষ মর্যাদা পাবে, সন্দেহ নেই! শুধু অবাক হয়ে ভাবি, এমন অপূর্ব শিরোনাম যিনি লিখতে পারেন, তিনি কৌতুহল কেন লিখবেন! ‘হৃদয়ে করাঘাতের জ¦লন আবছা হতে লাগলো।’ জ¦লন কি আবছা হয়! ‘কিছুক্ষণের জন্য হারিয়ে গেলাম কৌতুহল ও অস্থিরতার দোদুল্যমান সাগরে!’ অস্থিরতার সাগর হলে হতেও পারে কোথাও, কিন্তু কৌতূহলের সাগর! সাগর আবার দোদুল্যমান! মাথা ধরে যায় এসব ‘হুমায়ূনী’ উপমা পড়তে গেলে! তুমি লিখেছো, ‘মৃত্যুর সংবাদে হৃদয়ে শুধু রক্তক্ষরণ হলো না, একপশলা রক্তবৃষ্টি হলো...! তোমার জন্য এটা কি সত্য, না শুধু ‘সাহিত্য’! সত্য হলে তোমাকে আমি গিবতা করি, কারণ আমার শোক এর ভগ্নাংশও নয়। অনেক কথাই বলার ছিলো...


** জুনায়েদ বিন রিয়াযুদ্দীনমাদরাসাতুল মাদীনাহ!

০০ তোমার লেখার এ অংশটি ভালো লেগেছেÑ ‘জানালার সংলগ্ন আসনে বসে বাইরের দিকে তাকিয়ে আছি, মনে হবে, কিছু দেখছি, কিন্তু না, আমি তাকিয়ে আছি, তবে কিছু দেখছি না; আমার দৃষ্টি যেন দৃষ্টির সীমানা পার হয়ে আরো দূরে কোথাও হারিয়ে গিয়েছে!...’তবে যে কষ্টের কথা লিখেছো তা তোমার মন থেকে মুছে যাবে যদি গত সংখ্যার সম্পাদকীয়টি পড়ার মত পড়ো! যাহিদ বিন যায়নুল আবেদীন, সপ্তম বর্ষ. মাদরাসাতুল মাদীনাহ, ঢাকা ০০ তোমার চারটি রোযনামচা পেয়েছি। লেখায় পরিপক্বতার ছাপ রয়েছে। তুমি খামের উপর নাম লিখেছো, লেখার সঙ্গে নাম নেই। এটা কি তোমার পরিচয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ!০০ ভিতর থেকে ও বাইরে থেকে যত লেখা আসে, ৯৯ ভাগ হলো রোযনামচা, তাও..! পুষ্পের এত এত যে বিভাগ এবং পাঠকের হাতে কলম তুলে দেয়ার এত যে আয়োজন সেগুলোর তাহলে কী হবে!আমি কী করি! রোযনামচাকেই লেখায় রূপান্তরিত করে যথাস্থানে প্রকাশ করি। তোমার একটি রোযনামচা দেখো, কী সুন্দর লেখার রূপ পেয়েছে, ‘তেমাদের লেখা’ বিভাগে!

 ছিয়াম বিন রিযা/ মাদরাসাতুল মাদীনাহ্

০০ সবার মত তুমিও পাঠিয়েছো রোযনামচ! আল্লাহ্র দুনিয়ায় রোযনামচা ছাড়া যেন কোন ফুল নেই, ফল নেই এবং ফসল নেই!লেখাটি অবশ্য ভালোই হয়েছে। বিশেষ করে ফসল সম্পর্কে বলতে গিয়ে أَأَنْـتُـمْ تَـزْرَعـونَـه أمْ نَـحْـن الزَّارعُـونَ (ফসল কি তোমরাই রোপণ করো, না আমিই হলাম রোপণকারী!) এই আয়াতটির উল্লেখ তো তোমার লেখাকে বলতে হয় উজ্জ্বলতাই দান করেছে। যতেœর সঙ্গে নিয়মিত লিখবে, আশা করতে পারি!

নূরুল ইসলাম বিন দেলওয়ারমাদরাসাতুল মাদীনাহ্

০০ তোমার ‘বালিশসমাচার’ পড়ে বেশ পুলকিত হলাম! আচ্ছা, তোমার বালিশটি তোমার কাছেই নিরাপদে থাক, পাঠক যদি খবর পেয়ে সেদিকে হাত বাড়ায়, এ আশঙ্কায় পুষ্পের পাতায় আর আনা হলো না। তোমার হাতের লেখা আরো সুন্দর হতে পারে! চেষ্টা করবে, যাতে প্রতিটি হরফের মূল কাঠামো হস্তাক্ষরেও বহাল থাকে।

আশফাক বিন আনওয়ার সাইনবোর্ড, ঢাকা

০০  তোমার রোযনামচা পেয়েছি এবং পড়েছি। আরো যতেœর সঙ্গে আরো সুন্দর লেখা পাঠাও। সবাই যদি শুধু রোযনামচা পাঠাও, তাহলে পুষ্প তো শুধু রোযনামচার খাতা হয়ে যাবে! 

আব্দুল হান্নান, সাইফুল উলূম মাদরাসা, সলুয়া, চৌগাছা, যশোর

০০ জীবনের সঙ্গে সাহিত্যের এবং সাহিত্যের সঙ্গে জীবনের গভীর সম্পর্কের উপর যে দর্শন -মুখী আলোচনা তুমি করেছো, ভালো হয়েছে! আরো ভালো হতে পারে। সেই ভালোর অপেক্ষায় থাকলাম। আশা করি নিরন্তর সাধনা দ্বারা তোমার কলম আরো গতিশীল হবে। আচ্ছা, আল্লাহ্ সুখে রাখুন।

 ওমর ফারূক বিন রফীকুল ইসলাম মাদরাসাতুল মাদীনাহ

০০ ঝরা পাপড়িবিষয়ক তোমার রোযনামচা পেয়েছি, পড়েছি। ভালো, চেষ্টায় নিয়োজিত থাকো। আরো লেখা পাঠাও।

 মু‘আয বিন আযীযুল হক

০০ তোমার লেখা পেয়েছি। তুমি পাঁচবার সম্পাদনা করে পাঠিয়েছো, আমি সাত আটবার পড়েছি গভীর চিন্তার সঙ্গে এবং সহানুভ‚তির সঙ্গে। আমার পক্ষ হতে তোমার জন্য শুভকামনা আছে। শুধু তোমাকে মনে রাখতে হবে, পথচলা মাত্র শুরু করেছো, এখনো যেতে হবে বহু দূর। চলার পথে পুষ্প যদি তোমার সঙ্গে থাকে, তুমিও পুষ্পের সঙ্গে থেকো।

 আব্দুর-রহমান, নাগরপুর, টাঙ্গাইল

কে তিনি? 

উসামা বিন ওমর ফারূকবাইতুর-রাসূল মাদরাসা

০০ তুমি লেখা শুরু করেছো এভাবে, আমাকে যদি প্রশ্ন/ জিজ্ঞাসা করা হয়, সবচে’ সুন্দর ফুল কোনটি! তাহলে বলবো, পৃথিবীর সবফুল তো আমি দেখিনি! সবফুলের সুবাসও নিতে পারিনি! এবং পারিনি সবফুলের কোমল স্পর্শ গ্রহণ করতে...তুমি তোমার লেখা শেষ করেছো এভাবে. ‘¯্রষ্টার কাছে আমার আকুল প্রার্থনা, আমাদের সবার হৃদয় যেন তিনি ফুলের মত ¯িœগ্ধ সুবাসিত করে দেন!সুন্দর হয়েছে, তোমার সঙ্গে আমারও একই প্রার্থনা।তুমি লিখেছো, গাছের তলায় জমতে থাকে ফুলের স্তুপ। প্রথম কথা হলো, স্তুপ কেন, স্তূপ নয় কেন! দ্বিতীয় কথা হলো, গাছের তলায় কি শিউলীফুলের স্ত‚প জমে না, শিউলীফুল ছড়িয়ে /বিছিয়ে থাকে?‘হৃদ্যতা’ সঙ্গে মিলিয়ে তুমি লিখেছো ‘তার সঙ্গে হৃদ্যতা ও সখ্যতা গড়ে উঠেছে’। সঠিক শব্দটি হলো সখ্য, সখ্যতা নয়। তুমি যে ভুল বই এবং অশুদ্ধ লেখা পড়ে ‘বড়’ হয়েছো, তার আলামত হলো, ‘শুভ্র হাসির মাঝে ফুটন্ত গোধুলি, আর আকুল হওয়া সুবাসের নাম ¯িœগ্ধ সুবাসের নাম শীউলী...!বেশ কষ্ট হয়েছে আমার পড়তে।  হাসি শুভ্র হতে পারে, শুভ্র হাসির মাঝে ফুল ফুটলে ফুটতেও পারে, কিন্তু গোধুলি আবার ফোটে কীভাবে! (গোধূলি মানে সন্ধ্যাবেলা, কারণ ঐ সময় গরুর পাল ধূলি উড়িয়ে কৃষকের ঘরে ফিরে আসে)আর সুবাসের ¯িœগ্ধতা আকুল করে না, সুবাসের তীব্রতা আকুল করে। সুবাস কখনো আকুল হবে না, সুবাস তো কাউকে আকুল করবে!আরো নমুনা আছে, থাক!এমন বই ও লেখা পড়লে ফল এমনই হতে বাধ্য!বড় দুঃখের কথা, তোমার দুখে বিসর্গ নেই।

তাহসীন বিন যায়দুল কবীর হাযারীবাগ, ঢাকা

০০ রিকশাচালক সম্পর্কে তোমার লেখা মর্মস্পর্শী হয়েছে। বর্ণনার ভঙ্গিটিও ভালো। শুধু...! এই শুধুটা কি তুমি আন্দায করতে পারছো!...রিকশাচালককে ‘আপনি, তিনি’ করছিলে। আমার ভালো লেগেছে, মানুষ যাদের অবহেলা করে তাদের প্রতি তোমার এই সম্মান প্রদর্শন। কিন্তু তারপর হঠাৎ ‘সে বললো, সে করলো’ কেন! ভুলে হতে পারে, দ্বিতীয়বার দেখোনি কেন?রিকশাচালককে অন্যদের মত ‘রিকশাওয়ালা’ বলো কেন?তুমি লিখেছো, প্রতিনিয়ত মৃত্যুকে সে অতিথি ‘চানাতে’ চায়, 



তুমি কি আসলে ‘বানাতে’ লিখতে চেয়েছিলে। মৃত্যুকে অতিথি বানানোর উপায় কী, যদিও আমার জানা নেই, তবে...  সেই একই কথা, দ্বিতীয়বার দেখোনি কেন? আমি কীভাবে মনে করি, লেখার প্রতি তুমি যতœশীল! তুমি একটি অভিজাত পত্রিকায় প্রকাশের জন্য লেখা পাঠিয়েছো!আফসোস, এ দুর্বলতা তোমার একার নয়, প্রায় সবছেলের! এ দুর্বলতাটা মেয়েদের লেখায় নেই বললেই চলে। 

ফারহান ইশরাক মাদরাসাতুল মাদীনাহ্

০০ তোমার লেখায় তুমি পুষ্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে আমার একটি বক্তব্য তুলে ধরেছো। লেখার আন্দায ভালো। ‘লক্ষ্য ও উপলক্ষ’ বানানের ব্যবধান খেয়াল রাখতে পেরেছো বলে, খুশী হলাম। এখন তো অল্পতেই খুশী হতে হয়।পাঠকের আদালত বিভাগের জন্য তোমার লেখা যথেষ্ট ভালো। প্রচ্ছদে আমার হস্তাক্ষরের অসৌন্দর্যের জন্য, যাদের কষ্ট হয়েছে, সবার জন্য আমি দুঃখিত! 

আব্দুল্লাহ্ বিন আনোয়ারমাদরাসাতুল মাদীনাহ!

০০ পুষ্পের বন্ধুদের জন্য তুমি সামুচা ও শিঙাড়া তৈরীর রেসিপি লিখে পাঠিয়েছো! ইচ্ছেও হলো, পুষ্পের পাতায় তুলে দিই, তবে কিনা ভয় হলো, হাযার হাযার পুষ্প পাঠক যদি সামুচা ও শিঙাড়া তৈরীতে এবং খাওয়াতে ঝাঁপিয়ে পড়ে তাহলে দেশের নড়বড়ে অর্র্থনীতির কী হবে! তাই আপাতত আমার কাছেই রেখে দিলাম।তবে একটা কথা, তুমি লিখেছো, স্বাস্থ্যসম্মত এবং অস্বাস্থ্যসম্মত, আসলে হবে ‘স্বাস্থ্যসম্মত এবং অস্বাস্থ্যকর’। আচ্ছা, আরেকটা কথা, আমার কাছে তোমার জন্য আছে অতিশয় সুস্বাদু একটা ... আসলে এটা সামুচা, না শিঙাড়া, বুঝতে পারছি না, তোমরা বন্ধুরা মিলে সিদ্ধান্তে আসতে পারো। এখন জিনিসটা দেখোÑ


 (তার আছে বলে নিই কিছু কথা)। তুমি কি লিখতে চেয়েছো, ‘তার আগে বলে নিই কিছু কথা!’ মনের কষ্টটা প্রকাশ করার জন্য, সুবহানাল্লাহ্ বলবো, না ইন্না লিল্লাহ্।ভুল হতে পারে অবশ্যই পারে, এমনকি যদি বলো ‘ভ‚ল হতেই পাড়ে’ তাতেও আমার আপত্তি নেই, শুধু সেই পুরোনো কথাটাই বলবো, দ্বিতীয়বার দেখলে না কেন! খুব বড় লেখা তো ছিলো না!

ইসলাম কা রাস্তা!মাদরাসাতুল মাদীনাহ্ 

০০ ‘আগাছা থেকে শিক্ষা’ শিরোনামে সামান্য আয়তনের একটি লেখা, তবে তাতে দু’টি বার্তা আছে, একটি সবার জন্য, একটি শুধু আমার জন্য। সবার জন্য যে বার্তা, তা শিরোনাম থেকেই আমরা বুঝতে পারি যে, আমাদের চারপাশে যাকিছু আছে, এমনকি তুচ্ছ থেকে তুচ্ছ জিনিস, তা থেকেও আমরা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি এবং করা উচিত।আমার জন্য যে বার্তা, সেটা ছড়িয়ে আছে লেখার শুরু থেকে শেষ সর্বত্র, আর তা এই যে, আমাকে আরো বহু গুণ চেষ্টা করতে হবে শুধু আমার ছেলেদের বাননা শুদ্ধ করতেই! তারপর...দেখো না, আমার ছেলে ‘জানযট’ লিখে আমার জানের মধ্যেই যেন জট পাকিয়ে দিলো! বেটাচ্ছেলে, আবার কিনা লিখেছে,  ‘মাদানী মক্তবের দিকে তাকালে মনটা ‘ভড়ে’ যায়! আরো লিখেছে, 'এভাবে নিজের ভাবনায় তন্দ্রায় হয়ে হাটছিলাম।' অথচ আমাকে বিশ^াস করতে হবে, ছেলেটি মাদানী মক্তবে পড়ে না, পড়ে মাদরাসাতুল মাদীনাহ্র ষষ্ঠ বর্ষে! দায় অবশ্য আমাদেরও কম না, আমাদেরও বোধ হয় চোখের পাতা নেই, নইলে তো শিক্ষক হিসাবে নিজেকেই ধিক্কার দেয়ার কথা!০০ দেখো তো ভাই, আমার এ আঘাত ‘ছাত্র-শিক্ষক’ সবাইকে জাগিয়ে তুলতে পারে কি না! আহনাফ, নরসিন্দি০০ বুঝতে পারছি না, তুমি বলবো, না আপনি! স্থান হিসাবে তো তুমি বলতে হয়, কিন্তু যিনি চিন্তা করার জন্য তালগাছে ওঠেন তাকে তো শুধু আপনি বললেও কম বলা হয়, তাই বলছি, আপপনার লেখা পেয়েছি, আপপনি লিখেছেনÑ‘পুষ্পে শুধু আলোর কথা লেখা হয় এবং লেখা হয় ভালোর কথা। কিন্তু সেই তরুণের কথা কেন লেখা হয় না, নিজের ভুলে, বা সমাজের দোষে, শিক্ষার দোষে যে হারিয়ে গিয়েছে অন্ধকারে! সেই তরুণের জন্য কিছু কেন লেখা হয় না, যে আলোর পথে ফিরে আসতে চায়, কিন্তু পায় না আলোর সন্ধান!’আচ্ছা, এখন থেকে চেষ্টা করা হবে আলোর পাশে অন্ধকারের কথাও লিখতে। কিন্তু এমন লেখা তো তালগাছে উঠেই শুধু লেখা যায়। তাই আপপনি তালগাছের চ‚ড়া থেকে কিছু লেখা পাঠাতে থাকুন। সেই লেখার আলোতে, বরং সেই লেখার অন্ধকারে, আমি না হয় চেষ্টা করবো, কিছু অন্ধকারের কথা লিখতে!আচ্ছা, সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে এখন তালগাছ থেকে নামুন! রাত পোহালে না হয়... 

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা