শাবান ১৪৩৯ হিঃ (৩/৪)

প্রথম পাতা

প্রথম কথা

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

যখন কারো দুর্ব্যবহার বা অসৌজন্যের সম্মুখীন হই, স্বাভাবিক নিয়মেই কিছু কষ্ট হয়। কষ্ট হলেও জীবনের অনিবার্য উপদ্রব মনে করে সেটা মেনে নেই। মেনে নিতে তেমন সমস্যা হয় না। কিন্তু কষ্টটা অনেক বেড়ে যায় যখন বলে, ‘মাপ করবেন, আপনাকে তখন চিনতে পারিনি।’ আর কষ্টটা চূড়ান্ত হয়ে যায় যখন পরিচয়ের পর শুরু হয় সৌজনের তোড়জোর!

‘মানুষ’, শুধু এই পরিচয়ে কি আমি তোমার কাছে একটু সদয় ব্যবহার ও  সৌজন্যপূর্ণ আচরণ আশা করতে পারি না?! আমার এবং তোমার স্রষ্টা অভিন্ন; আমরা এক আদমের সন্তান, এই পরিচয়টুকু কি যথেষ্ট নয়?!

তারপর ইসলামের পরিচয়, ঈমান ও ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক, শুধু এটুকু কি যথেষ্ট নয় তোমার মুখের একটু হাসি, তোমার অন্তরের একটু উত্তাপ পাওয়ার জন্য?

এই যে তোমার দুয়ারে গিয়ে দাঁড়ালাম; তোমাকে ভাই বলে সম্বোধন করলাম; হয়ত তোমার কিছুটা শান্তিভঙ্গ হলো! হয়ত আমার দাবী, আব্দার বা অনুরোধ রক্ষা করা তোমার পক্ষে সম্ভব নয়, কিন্তু প্রত্যাখ্যান ও অক্ষমতার পার্থক্যটুকু কি রক্ষা করা যায় না!

আল্লাহর পেয়ারা নবী বলেছেন, যাকে চেনো এবং যাকে চেনো না সবাইকে তুমি সালাম দেবে। কেন তাহলে

চিনতে না পারার অজুহাত! এর অর্থ কি এই, আমি অমুক না হলে তোমার অসৌজন্য ঠিক ছিলো?

এসো প্রতিজ্ঞা করি; সবসময়, সব পরিবেশে, সব পরিস্থিতিতে পরিচিত অপরিচিত সবার সঙ্গে আমরা সৌজন্য রক্ষা করবো; সবার সঙ্গে আমরা ভদ্র ...

 সোনার হরফে 

জীবনে ভালো কাজরে সুযোগ বারবার আসে না এবং বশেী সময় অপক্ষো করে না। ভালো কাজরে সুযোগকে আসমানরে দানরূপে যথাযোগ্য র্মযাদা এবং কৃতজ্ঞতার  সঙ্গে গ্রহণ করা র্কতব্য।

 এ মাসরে প্রতজ্ঞিা 

মোবাইলরে স্থানে জাওয়াল শব্দটকিে সামাজকিভাবে প্রতষ্ঠিতি করার এবং নম্বর বাংলায় বলার র্সবাত্মক আন্দোলনে শরীক হবো ইনশাআল্লাহ

 

শেয়ার করুন:     
প্রিন্ট

অন্যান্য লেখা