হাদীছ শরীফে মুনাফিকের তিনটি আলামত বর্ণিত হয়েছে, যখন সে কথা বলে, মিথ্যা বলে। যখন ওয়াদা করে, ওয়াদা ভঙ্গ করে, আর যখন তার কাছে আমানত রাখা হয়, আমানতের খেয়ানত করে। তো ছাহাবা কেরাম সর্বদা ভয়ে থাকতেন যে, তাদের কোন আচার-আচরণে যেন মুনাফিকের কোন আলামতের সামান্য দাগও না লেগে যায়! একটি নমুনা দেখুন-
হারুন বিন রিআব (রহ.) বলেন, আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.)-এর যখন মৃতুর সময় উপস্থিত হলো, তিনি কোরাইশের জনৈক ব্যক্তির নাম নিয়ে বললেন, সে কোথায় দেখো। একবার আমি আমার মেয়ে সম্পর্কে তাকে এমন একটি কথা বলেছিলাম যাতে প্রায় ওয়াদা করার মত হয়ে যায়। আর আমি চাই না যে, নিফাকের তিন ভাগের এক ভাগ সঙ্গে করে আমি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবো। তোমরা সাক্ষী থেকো যে, আমি আমার মেয়েকে তার সঙ্গে বিবাহ দিচ্ছি।
এই ছিলো নিফাক থেকে বেঁচে থাকার জন্য তাদের সতর্কতার অবস্থা। হায়