পুষ্প আমি নিয়মিত সংগ্রহ করি এবং অনিয়মিত পড়ি, তবে এখন থেকে নিয়মিত পাঠক হওয়ার চেষ্টা করছি। আমার আজকের এ লেখাটি শুধু পুষ্পের প্রতি কৃতজ্ঞতা নিবেদনের জন্য।
সেদিন বিকেলে মনটা খুব বিষণ্ণ ছিলো, আর আমার বিষণ্ণ মনের সবচে’ বড় সান্তবনা হলো প্রিয় পুষ্পের প্রিয় লেখা। অষ্টাদশ সংখ্যার কিশোর পাতাটি চোখের সামনে মেলে ধরলাম। হঠাৎ দৃষ্টি নিবদ্ধ হলো, নীচের শিরোনামহীন ছোট্ট লেখাটির প্রতি। একবার নয়, কয়েকবার পড়লাম। যত পড়ি ততই যেন বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়ি। এত ছোট্ট একটি লেখা হতে পারে এত বড় সান্তবনা! লেখা তো নয়, যেন একটুকরো চাঁদ, কিংবা ছোট্ট একটি ফুল।
প্রতিটি শব্দ যেন বলছে, ‘লা-তাকনাতূ! লা-তাকনাতূ!’