শিশু-কিশোর ও নবীনদের পত্রিকা

মাসিক আল-কলম-পুষ্প

মুহররম ১৪৩২ হি: (১৮) | তোমাদের লেখা / আমাদের দেখা

তোমাদের লেখা / আমাদের দেখা

 

মুহম্মদ মাহদী হাসান

মাদরাসা দারুররাশাদ, মিরপুর, ঢাকা 

০ ‘কলমকে ভালোবাসি’ নামে তোমার লেখাটি পেয়েছি। তুমি নিজে তোমার লেখাটির যথেষ্ট সংশোধন করেছো। আগে কী ছিলো, পরে কী পরিবর্তন করেছো, তাও লিখে পাঠিয়েছো। যেমন আগে তুমি লিখেছো, ‘কলমের নিব দিয়ে কাগজের বুকে আমি যে রেখা টানি সে আমার কলবের রেখা।’ তারপর তুমি টীকায় লিখেছো যে, আগে ছিলো এরকম, ‘সে তো আমারই কলবের রেখা ছিলো’। 

লেখা শেখার জন্য তোমার এই সযত্ন প্রচেষ্টা সাধুবাদ লাভের যোগ্য।

তুমি লেখাটির যে পরিমার্জন ও পরিবর্তন করেছো, তার কারণ ব্যাখ্যা করোনি। সেটা করলে আরো ভালো হতো। যেমন উপরের পরিবর্তনটুকুর কারণ এভাবে তুমি ব্যাখ্যা করতে পারতে, ‘ছিলো শদ্বটি এখানে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়, তাই বাদ দিয়েছি।’

এবার আমার কিছু সম্পাদনা দেখো-

(ক) ‘তো’ এবং ই’ বাদ দেয়ার প্রয়োজন ছিলো না। ‘সে তো আমারই কলবের রেখা’ এটাই ভালো ছিলো।

(খ) রেখা-এর সঙ্গে কলবের চেয়ে হৃদয়ের ব্যবহার অধিক সঙ্গত।

(গ) নিব শব্দটি এখানে অতিরিক্ত। ‘রেখাটানি’-এর পরিবর্তে শুধু রেখা হলে ভালো হতো, যে কারণে তুমি ‘ছিলো’ বাদ দিয়েছো সে কারণেই ‘টানি’ বাদ দিতে হবে। পুরো বাক্যটি এমন হবে, ‘কাগজের বুকে আমার কলমের যে রেখা, সে তো আমারই হৃদয়ের রেখা।’

তবে এখানে রেখা শব্দটির পুনরুক্তি সুন্দর নয়। তার চেয়ে ভালো হয় যদি এভাবে লেখো, ‘কাগজের বুকে আমার কলমের যা কিছু লেখা সে তো আমারই হৃদয়ের সজীব রেখা!’

তোমার মধ্যে সম্ভাবনার আলো দেখতে পাচ্ছি।

হাফিযা মারযিনা বিনতে আরশাদ

রাবেয়া বসরী মহিলা মাদরাসা, টাঙ্গাইল

০ তোমার রোযনামচা পেয়েছি। যামযাম ও খেজুর পেয়ে খুশী হয়েছো শুনে প্রীত হলাম। বানানে তুমি যত নির্ভুল হবে তোমার মেয়েরা তত নির্ভুল হবে।

না বাবা, বেশী কড়া শাসন করতে যেয়ো না। তারহীব-এর চেয়ে তারগীবই ভালো।

মুহিউদ্দীন বিন আব্দুল কুদ্দূস

পিরোজপুর

০ ‘প্রদীপ হতে প্রদীপ জ্বলে’ নামে তোমার লেখাটি পেয়েছি। উস্তাদের প্রতি তোমার ভালোবাসা ও ভক্তি-মুহববত ইনশাআল্লাহ তোমার জন্য অনেক কল্যাণ বয়ে আনবে।

আব্দুল করীম

টাঙ্গাইল

০ তোমার লেখা পড়েছি, নতুন নতুন লেখার অপেক্ষায় আছি।

ইমরানা (রেকাবিবাজার, মুন্সিগঞ্জ)

০ তুমি যা লিখেছো এবং লিখে আসছো, দু‘আ করি আল্লাহ কবুল করুন। তুমি লিখেছো- ‘আমি তো আজ কলম ধরিনি, কলমের বুকে মাথা রেখেছি..’ তুমি লিখেছো, ‘মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত যেন কলমের বন্ধু হয়ে থাকতে পারি...’ ভালো, কিন্তু শুধু কি বন্ধু! যদি লিখতে, মৃত্যু পর্যন্ত যেন কলমের আত্মা এবং আত্মার কলম হয়ে বেঁচে থাকতে পারি’ তাহলে...!

হৃদয় যদি সত্যি ক্ষতবিক্ষত হয় এবং ফোঁটা ফোঁটা রক্ত ঝরে তাহলে বলতে হয়, ‘তোমার সাহিত্যজীবনের পূর্বদিগন্তে লালসূর্যের উদয় আসন্ন। (ইনশাআল্লাহ)

‘ভাঙ্গাবুকের সবুজ স্বপ্ন’- যেভাবে তুমি উপলব্ধি করেছো তা শুধু আল্লাহর তাওফীকে সম্ভব হয়েছে।

তুমি লিখেছো জান্নাতের বাগানে বিচরণের কথা, কামনা করি, তোমার আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হোক। 

মুঈনুদ্দীন খান তানভীর

সাবাসপুর, শায়েস্তাগঞ্জ, হবিগঞ্জ

০ তোমার রোযনামচা ও চিঠি পেয়েছি। তুমি লিখেছো, ‘অবশ্য পত্রিকা পড়ার নামে সময়ের অপচয় করা এবং বিনোদনের পাতায় মগ্ন হওয়ার ‘পক্ষপাতি’ আমি নই।’ কিন্তু অনেকেই যে এর ‘পক্ষপাতী’!

পত্রপত্রিকা তালিবে ইলমদের জন্য বিষতুল্য, এটা সত্য কথা, এর পর তোমাদের ইচ্ছা।

তুমি চিঠি না পেয়ে মর্মাহত হয়েছো এবং বিরক্তও। তার মানে, যার সারা জীবনের দায়িত্ব গ্রহণ করবো তার ধৈর্য, নিষ্ঠা ও সহিষ্ণুতা একটুও পরখ করে দেখবো না!

মানুষ যা কিছু বলে তা তিন প্রকার, ঠোঁটের কথা, মনের কথা, মনের ব্যথা। তিনটি ক্ষেত্রেই শব্দ কিন্তু মানুষ একই ব্যবহার করে। পাঠক ও শ্রোতাকে তার বিচক্ষণতা দ্বারা প্রকার নির্ধারণ করে নিতে হয়।

আরেকটি বিষয়, আমরা যা বলি এবং যা লিখি তার ভিতরে আরো কিছু কথা লুকিয়ে থাকে, সেগুলোই হচ্ছে আসল কথা, সেগুলো পড়ার এবং শোনার যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। তো তুমি চিঠিতে যে কথাগুলো লেখোনি সেগুলো আমি পড়ার চেষ্টা করেছি, তাতে মনে হয়েছে, উত্তর দেয়ার সময় এখনো হয়নি।

উপদেশ ও পরামর্শ! সেটা আমার লেখা থেকেই সংগ্রহ করার চেষ্টা করো।     

কাজী তানবীর আলম

আশুগঞ্জ, শহীদবাড়িয়া

০ ‘লেখার প্রতি কৃতজ্ঞতা’ নামে তোমার সুন্দর লেখাটি পেয়েছি। তুমি লিখেছো-

‘কখনো কখনো মনে হয়, হৃদয়ের না বলা কথা, কিংবা আনন্দ-বেদনাগুলো কলমের ডগা দিয়ে শব্দের আবরণে কাগজের বুকে লেখার ফুল হয়ে ‘ঝড়ে’ পড়ছে। তখন... হ্যাঁ, ঠিক তখন মনে হয় লেখার চেয়ে প্রিয় বন্ধু আর কে আছে আমার?!’

ভাষা ও বক্তব্য যথেষ্ট সুন্দর। তবে আরো সুন্দর হতে পারে, যদি একটু চিন্তা করে দেখি যে-

(ক) ‘হৃদয়ের না বলা কথা’, এখানে বহুবচনের আলামত নেই, পক্ষান্তরে ‘কিংবা আনন্দ-বেদনাগুলো’, এখানে বহুবচনের আলামত আছে। তার চেয়ে দু'টো একরকম হওয়া ভালো।

(খ) এখানে ‘কলমের ডগা দিয়ে’-এর পরিবর্তে ‘কলম থেকে’ বলা ভালো।

তুমি যদি লিখতে, ‘কলম থেকে কাগজের বুকে শব্দের ফুল ঝরে পড়ছে। তাহলে বাক্যটি সুসংক্ষিপ্ত হতো এবং গাঁথুনিটাও সুসংহত হতো।

(গ) ‘হ্যাঁ, ঠিক তখন’ এখানে এ অংশটুকু উপযুক্ত নয়।

(ঘ) খুব দুঃখজনক হলো বাজে রকমের একটি বানানভুল, এটা কিছুতেই ক্ষমাযোগ্য নয়, ‘ঝড়ে আম ঝরে পড়েছে’, মানে হলো ঝড়ের কারণে আম ঝরে পড়েছে।

যাক, তোমার লেখার উসলূব  বেশ সুন্দর, তুমি চেষ্টা অব্যাহত রাখো।

আবু মূসা সাফওয়ান

জয়নগর, সুনামগঞ্জ

০ তোমার লেখা পেয়েছি। পুষ্প ভালো লাগছে জেনে খুশী হলাম, তবে সুখী হতে পারলাম না। কারণ পুষ্প শুধু তোমাদের ভালো লাগার জন্য নয়। পুষ্প তোমাদের কাছে যায় কী জন্য, তা অনেক বার বলা হয়েছে। তুমি লিখেছো, ‘এখন থেকে আমি নিয়ত করবো, আর কখনো রোযনামচা বাদ দেবো না।’ মানে এখনো নিয়তটাই করোনি, সামনে করবে বলে খবর দিচ্ছো মাত্র। সুবহানাল্লাহ!

এর পরের কথাটি অবশ্য সুন্দর, ‘রোযনামচা যেন ঋতুনামচা না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকবো।’

মুহসিন শাকিল

নারিকেল বাড়িয়া, যশোর

০ তুমি তোমার লেখাটির নাম দিয়েছো ‘গাছের আত্মকাহিনী’ এর মানে হলো গাছ নিজে নিজের সম্পর্কে কিছু বলবে। কিন্তু তোমার লেখায় গাছ নিজে কিছু বলেনি, বরং তুমি বলেছো গাছ সম্পর্কে। সুতরাং এটা গাছের কাহিনী হতে পারে, গাছের আত্মকাহিনী নয়।

গাছ ও বৃক্ষলতা সম্পর্কে তোমার কোমল অনুভূতি ভালো লেগেছে, আরো ভালো লেগেছে বানানের ভূল খুঁজে না পেয়ে। এই যা! আমিই দেখি ভুল করে ‘ভূল’ লিখে ফেললাম। তওবা! তওবা!

ইলয়াস হাবীব

বাইতুস-সালাম, উত্তরা,ঢাকা

০ শুদ্ধভাষায় কথা বলা সম্পর্কে তুমি জানতে চেয়েছো। মায়ের সঙ্গে তো মায়ের ভাষাতেই কথা বলা কর্তব্য, আমিও বলি, আমার ছেলেও বলে। উস্তাদের সঙ্গেও তার ভাষাতেই কথা বলা সঙ্গত। কিন্তু নিজেদের মধ্যে ঘুমের সময়টুকু ছাড়া শুধু শুদ্ধভাষায় কথা বলবে। কেউ যদি উপহাস করে করুক। জীবনের গতি কারো উপহাসের জন্য থেমে থাকে না। জীবন তার নিজের গতিতে এগিয়ে যায়, উপহাসকারী নিজেই জীবনের অগ্রযাত্রা থেকে পিছিয়ে পড়ে।

তোমাকে আমার ভালো লাগে, তোমাকে আমার মনে থাকে। তুমি ভালো থাকো, কামনা করি।

আতাউর-রহমান

মাদরাসা বাইতুল উলূম

০ তুমি পুষ্পের গত সংখ্যার একটি লেখার উপর তোমার অনুভব-অনুভূতি লিখেছো । ভালো লেগেছে। এটাও লেখাচর্চার একটি উত্তম ক্ষেত্র।

(‘উপর’ সম্পর্কে প্রশ্ন উঠেছে, তবে প্রশ্নটি প্রশ্নসাপেক্ষ।-সম্পাদক)

মুসাফির

উত্তরা, ঢাকা, ১২৩০

০ মুসাফির সাহেব! দু‘আ করি সোজা সরল পথেই যেন চলতে থাকে তোমার যিন্দেগির সফর। তোমার চিঠি ও লেখা পেয়েছি। তুমি লিখেছো, ‘পুষ্পকে ভালোবাসি আপনার জন্য, আপনাকে ভালোবাসি পুষ্পের জন্য, আর উভয়কে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য’। সুন্দর! আল্লাহ কবুল করুন, আমীন।

তামান্না

এনগঞ্জ

০ তোমার লেখাটি পেয়েছি। তুমি আমার একটি ভুল ধরেছো। খুশী হয়েছি এবং ভুল স্বীকার করছি। তুমি ঠিকই বলেছো, দু’টি শব্দের প্রথমটির অর্থ আছে, দ্বিতীয়টির অর্থ নেই, এক্ষেত্রে উভয়ের মধ্যে সংযোগচিহ্ন বা হাইফেন হবে না। যেমন, উন্নতিটুন্নতি, দেখেটেখে। কিচিরমিচির শব্দের মধ্যেও হাইফেন হবে না। তোমাকে ধন্যবাদ।

ইরশাদুল হক

ফরিদাবাদ মাদরাসা, ঢাকা

০ আপনি পর্দা ও বোরকা নিয়ে সৃষ্ট সাম্প্রতিক পরিস্থিতির উপর লিখেছেন। শিরোনাম হলো, ‘পর্দার মাঝেই নারীর সম্মান ও সৌন্দর্য’। সাধারণ দৃষ্টিতে ভাষাগত দিক থেকে শিরোনামটি ঠিকই আছে,  তবে সাহিত্যের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, এখানে ‘সৌন্দর্য’-এর সঙ্গে ‘সম্মান’-এর পরিবর্তে ‘মর্যাদা’ অধিকতর সঙ্গত। অন্তস্থ-য ও রেফ-এর শব্দদু’টি বেশ ভরাট, পক্ষান্তরে সম্মান শব্দটি ততটা ভরাট নয়। তাই সৌন্দর্য ও মর্যাদা-এর মধ্যে যে সুরসঙ্গতি রয়েছে তা সম্মান ও মর্যাদা শব্দদু’টিতে নেই।

আরেকটি কথা, আমি নিজেও ‘মাঝে’ শব্দটি বেশী ব্যবহার করতাম, আসলে শব্দটির অতিব্যবহার ঠিক নয়, সাধারণভাবে ‘মধ্যে’ ব্যবহার করা ভালো। আমার এ ভুলটি যারা ধরিয়ে দিয়েছেন তাদেরকে ‘জাযাকুমুল্লাহ’।

তো উপরের শিরোনামটি হওয়া দরকার, ‘বোরকার মধ্যেই নারীর মর্যাদা ও সৌন্দর্য’।

আপনি লিখেছেন, ‘কতদিন আর রোযনামচার সীমার মাঝে (মধ্যে) আবদ্ধ থাকবো? অথচ সময়ের সাথে আমি বড় হয়ে চলেছি। ...

আমার কথা হলো, রোযনামচা লেখা যায় নয় থেকে নববই পর্যন্ত। আপনার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোযনামচারও তো বয়স বাড়তে থাকবে!

আপনি লিখেছেন, ... আমি চাই পূর্ণ সমালোচনা ...

সমালোচনার মুখোমুখি হওয়ার সৎ সাহস সবার থাকে না, আপনার আছে? একদিন সময় নিয়ে আসুন, আপনার লেখাটি সংরক্ষণ করে রাখছি।  

ইউনুস আহমদ

মাকছূদপুর মাদরাসা, দোহার, ঢাকা

০ ছোট্ট ইউনুস মিয়াঁ, এখন তুমি শুধু লিখতে থাকো, আর লেখা পাঠাতে থাকো। তুমি লেখক, আমি তোমার লেখার পাঠক। কী তুমি খুশী না!

নূরুযযামান

ঢালকানগর মাদরাসা, ঢাকা

০ তোমার দরদপূর্ণ চিঠি পেয়েছি। তোমার লেখার ধাঁচ মোটামুটি ভালো। বানানের অবস্থাও স্বস্তিদায়ক। 

জাবির আব্দুল হাই

মাদরাসাতুল মাদীনাহ, ঢাকা

০ তোমার লেখা পেয়েছি। ভালো লেগেছে। তুমি যে এমন পবিত্র দৃশ্যের দর্শক ছিলে, জেনে ভালো লাগছে। লেখায় ছন্দ মেলানোর চেষ্টা করবে না; তাতে লেখার গতি ব্যাহত হয়।

আবুজর আলগিফারি

যাত্রাবাড়ীমাদরাসা, ঢাকা

০ ‘মাকে কষ্ট দেয়ার ফল’ নামে তোমার লেখাটি পেয়েছি। তোমার লেখায় চন্দ্রবিন্দু -গুলোকে জায়গামত দেখতে পেয়ে বড় খুশী হয়েছি, তবে ‘যন্ত্রনা’টা বেশ যন্ত্রণা দিয়েছে। আচ্ছা ভাই, আনন্দে এমন ‘আত্বহারা’ হলে চলবে কীভাবে? তাছাড়া ‘ব্যাথায়’ আকার দিলে কার না ব্যথা লাগে!

যোবায়র

মাদানিনগরমাদরাসা, সিদ্ধিরগঞ্জ এন,গঞ্জ

০ তুমি লেখাটির নাম দিয়েছো ‘মেঘাচ্ছান্ন আকাশের শীক্ষা’। তোমাকে তো হাতের কাছে পেলাম না, মাদরাসাতুল মাদীনাহর পঞ্চম বর্ষের তালিবে ইলম জাবির আব্দুল হাইকে ডেকে বললাম, যোবায়রের পক্ষ থেকে ‘শিক্ষা’ গ্রহণ করো। কান ধরে তিনবার ওঠো বসো

আসমানী প্রেরক

০ তুমি তোমার ঠিকানা লিখেছো এভাবে- ‘আসমান থেকে যমীনের ঠিকানায় পাঠালাম চিঠি। আশা করি আসমানের ঠিকানায় উত্তর পাঠাবেন।

কিন্তু উপর থেকে নীচে পাঠানো যত সহজ, নীচে থেকে উপরে পাঠানো কি তত সহজ! উপর থেকে টুপ করে ফেলে দিলেই হয়’ ০